তারিখ : ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার

সংবাদ শিরোনাম

বিস্তারিত বিষয়

‘বীরনিবাস’ চান সখীপুরের বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বাছেদ

‘বীরনিবাস’ চান সখীপুরের বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বাছেদ
[ভালুকা ডট কম : ২৭ জানুয়ারী]
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার ‘বীরনিবাস’ চান  সখীপুরের বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল  বাছেদ মিয়া ( ৬৪) । সখীপুর  উপজেলার দাড়িয়াপুর খোলাঘাটা গ্রামের হতদরিদ্র এই বীর মুক্তিযোদ্ধার কোন পুত্র সন্তান নেই। পরপর ৫ কন্যাকে বিয়ে আর পরিবারের ভরণপোষন করতে গিয়ে অত্যন্ত শোচনীয় জীবন যাপন করছেন তিনি। বসবাস করছেন ভাঙাচোরা  একটি দু’চালা ঘরে। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি তিনি। গ্রাম পুলিশের সামান্য বেতন আর মুক্তিযোদ্ধা ভাতা দিয়ে ধুকে ধুকে চলছে তার জীবন।

জানা যায়, সখীপুর উপজেলা দাড়িয়াপুর ইউনিয়নের দাড়িয়াপুর খোলাঘাটা গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল বাছেদ মিয়া । মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণের আগে ১৯৬৭ সালে আনসার বাহিনীতে যোগ দেন তিনি। পরে ১৯৭১ সালে চাকুরী বাদ দিয়ে দেশ রক্ষায় কমান্ডার আবদুল মালেকের অধিনে  মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। তাঁর মুক্তিবার্তা নং ০১১৮০৭০২০১। দেশ স্বাধীন হলে আবদুল বাছেদ মিয়া বাংলাদেশ সরকারের গ্রাম পুলিশের চাকুরীতে যোগদান করেন। দাম্পত্য জীবনে কোন ছেলে সন্তান না থাকায়  ৫ কন্যা সন্তানকে ভরনপোষনের সকল দায় দায়িত্ব পরেন তারই ওপর। সামান্য বেতন আর মুক্তিযোদ্ধার ভাতা দিয়ে পরপর ৫ মেয়েকে বিয়ে দিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তিনি। সামান্য ১২ হাত একটি দুচালা টিনের ঘরে স্ত্রীকে নিয়ে অনেক কষ্টে বসবাস করছেন। সামান্য বৃষ্টি আসলে ঘরে থাকা দায়। সোমবার সরেজমিন ওই বৃদ্ধ মুক্তিযোদ্ধা আবদুল বাছেদ মিয়ার বাড়িতে গেলে দুচোখ দিয়ে অশ্রু ছেড়ে তিনি তার এসব দুঃখের কথা বলেছিলেন। তিনি আরো বলেন-মেয়েরা জামাতাদের নিয়ে বেড়াতে এলে তাদের থাকারও জায়গা দিতে পারেননা। তিনি মৃত্যুর আগে  মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বরাদ্দকৃত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার ‘বীরনিবাস’  দেখে যেতে চান।

সখীপুর উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এমও গণি, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আনসার আলী আসিফ একইসুরে  বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল  বাছেদ মিয়ার জন্য সরকারের কাছে বীর নিবাস দাবি করেন।এম সাইফুল ইসলাম শাফলু : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার ‘বীরনিবাস’ চান  সখীপুরের বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল  বাছেদ মিয়া ( ৬৪) । সখীপুর  উপজেলার দাড়িয়াপুর খোলাঘাটা গ্রামের হতদরিদ্র এই বীর মুক্তিযোদ্ধার কোন পুত্র সন্তান নেই। পরপর ৫ কন্যাকে বিয়ে আর পরিবারের ভরণপোষন করতে গিয়ে অত্যন্ত শোচনীয় জীবন যাপন করছেন তিনি। বসবাস করছেন ভাঙাচোরা  একটি দু’চালা ঘরে। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি তিনি। গ্রাম পুলিশের সামান্য বেতন আর মুক্তিযোদ্ধা ভাতা দিয়ে ধুকে ধুকে চলছে তার জীবন।

জানা যায়, সখীপুর উপজেলা দাড়িয়াপুর ইউনিয়নের দাড়িয়াপুর খোলাঘাটা গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল বাছেদ মিয়া । মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণের আগে ১৯৬৭ সালে আনসার বাহিনীতে যোগ দেন তিনি। পরে ১৯৭১ সালে চাকুরী বাদ দিয়ে দেশ রক্ষায় কমান্ডার আবদুল মালেকের অধিনে  মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। তাঁর মুক্তিবার্তা নং ০১১৮০৭০২০১। দেশ স্বাধীন হলে আবদুল বাছেদ মিয়া বাংলাদেশ সরকারের গ্রাম পুলিশের চাকুরীতে যোগদান করেন। দাম্পত্য জীবনে কোন ছেলে সন্তান না থাকায়  ৫ কন্যা সন্তানকে ভরনপোষনের সকল দায় দায়িত্ব পরেন তারই ওপর। সামান্য বেতন আর মুক্তিযোদ্ধার ভাতা দিয়ে পরপর ৫ মেয়েকে বিয়ে দিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তিনি। সামান্য ১২ হাত একটি দুচালা টিনের ঘরে স্ত্রীকে নিয়ে অনেক কষ্টে বসবাস করছেন। সামান্য বৃষ্টি আসলে ঘরে থাকা দায়। সোমবার সরেজমিন ওই বৃদ্ধ মুক্তিযোদ্ধা আবদুল বাছেদ মিয়ার বাড়িতে গেলে দুচোখ দিয়ে অশ্রু ছেড়ে তিনি তার এসব দুঃখের কথা বলেছিলেন। তিনি আরো বলেন-মেয়েরা জামাতাদের নিয়ে বেড়াতে এলে তাদের থাকারও জায়গা দিতে পারেননা। তিনি মৃত্যুর আগে  মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বরাদ্দকৃত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার ‘বীরনিবাস’  দেখে যেতে চান।

সখীপুর উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এমও গণি, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আনসার আলী আসিফ একইসুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বাছেদ মিয়ার জন্য সরকারের কাছে বীর নিবাস দাবি করেন।#



সতর্কীকরণ

সতর্কীকরণ : কলাম বিভাগটি ব্যাক্তির স্বাধীন মত প্রকাশের জন্য,আমরা বিশ্বাস করি ব্যাক্তির কথা বলার পূর্ণ স্বাধীনতায় তাই কলাম বিভাগের লিখা সমূহ এবং যে কোন প্রকারের মন্তব্যর জন্য ভালুকা ডট কম কর্তৃপক্ষ দায়ী নয় । প্রত্যেক ব্যাক্তি তার নিজ দ্বায়ীত্বে তার মন্তব্য বা লিখা প্রকাশের জন্য কর্তৃপক্ষ কে দিচ্ছেন ।

কমেন্ট

পাঠক মতামত বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ

অনলাইন জরিপ

  • ভালুকা ডট কম এর নতুন কাজ আপনার কাছে ভাল লাগছে ?
    ভোট দিয়েছেন ৮৯০৭ জন
    হ্যাঁ
    না
    মন্তব্য নেই